নিজস্ব প্রতিবেদক: ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। এই ভারত বিরোধীরা বাংলাদেশের শত্রু, তাদের প্রতিহত করা এবং তাদেরকে বিচারের আওতায় আনার দাবীতে আলোচনার সভার আয়োজন করেছে, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ ১এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫ ঘটিকায় মতিঝিল ওযাকফ মসজিদ প্রাঙ্গণ ঢাকায়।আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা খোন্দকার তারেক রায়হান ।বক্তব রাখেন, সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট মাহবুবুর আলম দুলাল, কাজী আরেফ ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মাসুদ আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সদস্য লোকমান হোসেন চৌধুরী, ন্যাপ ভাসানীর সভাপতি স্বপন কুমার সাহা, আওয়ামী লীগ নেতা তাজউল ইসলাম, জাসদ নেতা হুমায়ুন কবির, জনতা সাংস্কৃতি ফ্রন্টের সভাপতি বাদশাউদ্দিন মিন্টু, জাসদ সিরাজের সভাপতি মোঃ আব্দুল জব্বার, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি মোহাম্মদ আলী বাদল, সাধারণ সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস প্রমুখ।
প্রধান অতিথির ভাষণে সাবেক ছাত্রনেতা খোন্দকার তারেক রায়হান বলেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। ১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশের ১ কোটি শরণার্থীদের গ্রহণ করেছে, বাসস্থান দিয়েছ, খাদ্য ও সেবা ও চিকিৎসা দিয়াছে। তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দিরা গান্ধী পাকিস্তানের শাসকদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের সরকার গঠন করার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে তাজউদ্দিনের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে অস্ত্র দিয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়াছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে নিয়া পাকিস্তানের মানবতা বিরোধী শত্রু মুক্ত করে বাংলাদেশের জয় অর্জনের সাহায্য করেছে। স্বাধীনতার পর মানবদাবাদী মানবিক মিসেস ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করেছে। ১৯৭১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। যেমন— স্বাধীনতার যখন জাতিসংঘের সদস্য পদ পাওয়ার বিরোধীতা করেছে, মানবতা বিরোধী চীন আর ভারত সদস্য পদ পাওয়ার পক্ষে কাজ করেছে। বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানা পাওয়ার পক্ষে কাজ করেছে। সীমান্ত সমস্যার সমাধান করেছে। এই ভারত বিরোধী যারা করে তারা বাংলাদেশের শত্রু, তারা ভরতে পণ্য বর্জন করিয়াছে তারা স্বাধীনতা বিরোধী তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।